আমরা কখনও জিয়াবর্ষ করব না : সোহেল

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কখনও জিয়াবর্ষ পালন করা হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল। তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা জিয়াউর রহমানকে মানুষ হিসেবে আমাদের মাঝে রাখতে চাই। নতুন করে জিয়াবর্ষ কখনোই আমরা করবো না। কারণ বাংলাদেশের প্রতিটি বর্ষ জিয়াবর্ষ। জিয়াউর রহমানের অবদান অস্বীকার করে আমাদের এক পা আগানোর কোনো অবস্থা নেই।’
শুক্রবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ ছাত্রফোরামের আয়োজনে এক আলোচনা সভায় হাবিব উন নবী খান সোহেল এসব কথা বলেন।
মুজিববর্ষ উদযাপন নিয়ে চাঁদাবাজি হচ্ছে এমন অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘অফিসে দোকানে সর্বত্র চাঁদাবাজি চলছে। এমনিতেই মানুষের ব্যবসা নেই। ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের দুরবস্থা, বড় ব্যবসায়ীদের অবস্থা ভালো না। এরমধ্যে আবার চাঁদাবাজি।
দেশ এখন নতুন একটি গণআন্দোলনের জন্য তৈরি উল্লেখ করে দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে সোহেল বলেন, সেই গণআন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়ার জন্য আসলে আমরা কেউই নিজেদের তৈরি করতে পারিনি। মিছিলে নামার পরই নীল রঙের পোশাক দেখে দৌড়ে পালানোর মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
সোহেল বলেন, আসুন একটু সাহস করে মাঠে নামি। আমাদের পিছে যে বাঁশি বাজায় একটু পিছনে ঘুরে দেখি কারা বাঁশি বাজায়? তাদের বলি তোমরা যে লাঠি দিয়ে আমাদের মারছো ওই লাঠি আমাদের টাকায় কেনা। যে পোশাকটি তোমরা পড়েছ ওই পোশাকটিও আমাদের টাকায় কেনা। এইভাবে যদি আমরা দাঁড়াই পরিস্থিতি ঘুরে যাবে। আমাদের নেত্রী মুক্তি পাবে।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কখনও জিয়াবর্ষ পালন করা হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল। তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা জিয়াউর রহমানকে মানুষ হিসেবে আমাদের মাঝে রাখতে চাই। নতুন করে জিয়াবর্ষ কখনোই আমরা করবো না। কারণ বাংলাদেশের প্রতিটি বর্ষ জিয়াবর্ষ। জিয়াউর রহমানের অবদান অস্বীকার করে আমাদের এক পা আগানোর কোনো অবস্থা নেই।’
শুক্রবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ ছাত্রফোরামের আয়োজনে এক আলোচনা সভায় হাবিব উন নবী খান সোহেল এসব কথা বলেন।
মুজিববর্ষ উদযাপন নিয়ে চাঁদাবাজি হচ্ছে এমন অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘অফিসে দোকানে সর্বত্র চাঁদাবাজি চলছে। এমনিতেই মানুষের ব্যবসা নেই। ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের দুরবস্থা, বড় ব্যবসায়ীদের অবস্থা ভালো না। এরমধ্যে আবার চাঁদাবাজি।
দেশ এখন নতুন একটি গণআন্দোলনের জন্য তৈরি উল্লেখ করে দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে সোহেল বলেন, সেই গণআন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়ার জন্য আসলে আমরা কেউই নিজেদের তৈরি করতে পারিনি। মিছিলে নামার পরই নীল রঙের পোশাক দেখে দৌড়ে পালানোর মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
সোহেল বলেন, আসুন একটু সাহস করে মাঠে নামি। আমাদের পিছে যে বাঁশি বাজায় একটু পিছনে ঘুরে দেখি কারা বাঁশি বাজায়? তাদের বলি তোমরা যে লাঠি দিয়ে আমাদের মারছো ওই লাঠি আমাদের টাকায় কেনা। যে পোশাকটি তোমরা পড়েছ ওই পোশাকটিও আমাদের টাকায় কেনা। এইভাবে যদি আমরা দাঁড়াই পরিস্থিতি ঘুরে যাবে। আমাদের নেত্রী মুক্তি পাবে।