কীর্তনখোলা নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে ধীরে ধীরে আবহাওয়া পরিস্থিতির অবণতি ঘটেছ। এরইমধ্যে সম্ভাব্য বিপদ এড়াতে গোটা বরিশাল জেলার আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ২ লাখ ২০ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। জেলায় প্রায় ১০০০ আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে।
বুধবার বিকেলে বরিশাল জেলা প্রশাসনের মিডিয়া সেল থেকে ওই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিকেল তিনটার দিকে বরিশাল কীর্তনখোলা নদীর পানি বিপদ সীমার ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। ধীরে ধীরে পানি প্রবাহ বাড়বে বলে জানিয়েছেন পানি উন্নয় বোর্ড বরিশালের প্রধান প্রকৌশলী জুলফিকার আলী।
নদীবন্দরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমান জানান, কীর্তনখোলার পানি বেড়ে যাওয়ায় খেয়া পাড়াপার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য রেডক্রিসেন্টর সঙ্গে স্বেচ্ছাবেকরা কাজ করছেন।