ডিসেম্বর জুড়ে বরিশালে আওয়ামী লীগের কর্মসূচী

ডিসেম্বর জুড়ে বরিশালে আওয়ামী লীগের কর্মসূচী

 

ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৫ বছর পূর্তি উদ্‌যাপন করতে বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা বরিশাল আওয়ামী লীগের।

সোমবার (২৮ নভেম্বর) রাতে বরিশাল নগরীর কালীবাড়ি রোডের সেরনিয়াবাত ভবনে ডিসেম্বর মাসব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি সভা করে বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ।

আলোচনা সভায় ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তিচুক্তি দিবস উদ্‌যাপন ছাড়াও ৮ ডিসেম্বর বরিশাল মুক্ত দিবস, ১০ ডিসেম্বর আলহাজ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এমপির শুভ জন্মদিন উদ্‌যাপন, ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস পালন ও ২৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়।১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতির প্রধান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা এবং শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক ও সংসদ সদস্য আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ ৭২ দফার একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।  এরপর থেকেই তা ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি নামে অভিহিত হয়ে আসছে। দিনটিকে কেন্দ্র করে বরিশাল জেলা ও মহানগর ছাড়াও জেলার ১০টি উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠন আলাদাভাবে ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তিচুক্তি দিবস পালন করবে।

এ বছর ব্যতিক্রমী আয়োজনে শান্তির দিবসটি উদ্‌যাপন করা হবে। দিবসটি পালন উপলক্ষে নগরীতে ব্যানার-পোস্টার লাগানো হয়েছে।বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কে এম জাহাঙ্গীর জানান, ২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তিচুক্তি দিবস উপলক্ষে বরিশাল আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে শুরু সমাবেশ ও আনন্দ র‌্যালি। অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের কেন্দ্রীয়, জেলা ও মহানগর শাখার বিভিন্ন স্তরের নেতারা উপস্থিত থাকবেন।

সভায় উপস্থিত ছিলেন বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় উপস্থিত বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ্, বরিশাল জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. একেএম জাহাঙ্গীর, বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. তালুকদার মোঃ ইউনুস সহ বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।