বরিশালে বোরো ও রবি মৌসুমে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা

‘বরিশাল অঞ্চলে চলমান রোপা আপন আবাদ পরিস্থিতি এবং আগামী বোরো ও রবি মৌসুমে করণীয়’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট বরিশাল আঞ্চলিক কার্যালয়ের উদ্যোগে ওই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
শনিবার সকালে ইনস্টিউিটের হলরুমে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীরের সভাপতিত্বে কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্রি বরিশালের প্রধান ও মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলমগীর হোসেন।
কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুন-অর রশিদ।
কর্মশালায় কৃষি মন্ত্রনালয়ের আওতাধীন বরিশালের সকল প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তা, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং কৃষকরা অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান বলেন, বিশ্ব খাদ্য সংস্থা করোনা পরবর্তী বিশ্বে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা করছে। তবে বাংলাদেশে খাবারের কোন সংকট হবে না। আউশের বাম্পার ফলন হয়েছে। বন্যায় আমন ক্ষগ্রিস্ত হলেও বন্যা পরবর্তী আমন ব্যবস্থাপনা এবং আগামী বোরো মৌসুমে হাইব্রিড ধান উৎপাদনের মাধ্যমে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়া সম্ভব হবে। তবে সে ক্ষেত্রে ধানের উৎপাদন বাড়াতে অবশ্যই উন্নত জাত ব্যবহার করতে হবে।