রিমান্ড শেষে ইভ্যালির রাসেল কারাগারে

রিমান্ড শেষে ইভ্যালির রাসেল কারাগারে

ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল চার দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে নেওয়া হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর দুই দফায় চার দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর তাকে আরও পাঁচ দিন হেফাজতে রাখতে আবেদন করে পুলিশ। তবে, আদালতে সেই আবেদনে সায় না দিয়ে রাসেলকে কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছে। প্রয়োজনে তাকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বলা হয়েছে।

গত ১৬ সেপ্টেম্বর গুলশান থানায় এক গ্রাহকের করা প্রতারণার মামলায় রাসেল এবং তার স্ত্রী ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

পরে দুজনকেই আদালতের অনুমতি নিয়ে চার দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।

ওই চার দিনের পরে ধানমন্ডি থানায় করা আরেক গ্রাহকের মামলায় আরও একদিনের জন্য রাসেলকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। তবে তখন শামীমাকে রিমান্ডে না দিয়ে পাঠানো হয় কারাগারে।

চার দিনের রিমান্ড শেষে বৃহস্পতিবার রাসেলকে ঢাকার আদালতে হাজির করা হয় ধানমন্ডি থানায় করা নতুন একটি মামলায়। এই মামলায় পাঁচ দিনের জন্য হেফাজতে রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আবুল কালাম আজাদ।

ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. হাসিবুল হক রাসেলকে কারাগারে পাঠিয়ে তিন কার্যদিবসের মধ্যে এক দিন কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।

রাসেলের পক্ষে ব্যারিস্টার এম মনিরুজ্জামান আসাদ জামিনের আবেদন করেছিলেন। তবে তা নাকচ করে দেন বিচারক।