বরিশালের প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন

বরিশালের কীর্তখোলার পাড় ঘেঁষে স্বগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ বধ্যভূমি।জুতা পায়ে পদদলিত করা হচ্ছে বধ্যভূমির মর্যাদা।ঘুরতে আসা দর্শনার্থীই এদেশের লক্ষ মানুষের কষ্টার্জিত স্মৃতিকে কলুষিত করে চলেছে প্রতিদিন। দুটি ব্যানার আছে যা অনেকটা পুরান হয়ে গেছে চোখে পরার মত না। ঘুরতে আসলে কেউ ব্যানার পরে না। বুধবার ঘুরতে আসা তিন দর্শনার্থী জুতা পায়ে বার বার পদদলিত করে এই গৌরবের স্থানটি।
জুতা পায়ে বার বার ভুল করে পদদলিত করা হচ্ছে বধ্যভূমির মর্যাদা। বধ্যভূমি যেখানে রয়েছে মা-বাবা, ভাই-বোন, স্বজনদের সহ অসংখ্য মানুষের স্মৃতি চিহ্ন। পাকিস্তানি বাহিনী বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষ ধরে নিয়ে এখানেই হত্যা করে মাটিচাপা দিয়ে রাখা হতো। বরিশালের মূল গণকবর ও বধ্যভূমি এলাকা এটাই। যেই পরিচয় এই শহরের নতুন প্রজন্মের কাছে এখনোও অনেক অংশেই অজানা। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজরিত বধ্যভূমি, গৌরব ও অহংকারে মূর্ত প্রতীক। ওই অর্জন ম্লান হচ্ছে প্রতিদিন। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।