বরিশালে জুমায় মসজিদে মসজিদে কঠোর নজরদারী

বরিশালে জুমায় মসজিদে মসজিদে কঠোর নজরদারী

বরিশালে জুমায় বিভিন্ন মসজিদে মুসুল্লীদের সমাগম রোধ এবং বাইরে অপ্রয়োজনীয় সমাগম রোধে সচেতনতামূলক প্রচারনায় চালিছে ভ্রাম্যমান আদালত। একই সঙ্গে সরকারের স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে অপ্রয়োজনীয় ঘোরাফেরা এবং দোকান খোলা রাখায় ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও এক মোটর সাইকেল আরোহীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।


 শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আতাউর রাব্বী পুলিশের সহায়তায় এবং অপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাজমুল হুদা র‌্যাবের সহায়তায় নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান পরিচালনা করেন। 
এ সময় ভ্রাম্যমান আদালত জুমায় বিভিন্ন মসজিদে মুসুল্লীদের সমাগম রোধ এবং বাইরে অপ্রয়োজনীয় সমাগম রোধে সচেতনতামূলক প্রচারনায় চালায়। 


র‌্যাবের সহায়তায় মো. নাজমুল হুদার ভ্রাম্যমান আদালত নগরীর সাগরদী বাজারে অপ্রয়োজনীয় দোকান খোলা রেখে জনসমাগম করায় শওকত স্টোরকে ৫ হাজার, সুজন স্টোরকে ২ হাজার, আবু সুফিয়ান স্টোরকে ১ হাজার, আব্দুল হক স্টোরকে ৩ হাজার, রূপাতলীর আনোয়ার স্টোরকে ৩ হাজার ও একই এলাকার চা দোকানী হেমায়েতকে ৫০০ টাকা এবং তথাকথিত সাংবাদিক পরিচয়ে ভূয়া স্টিকার লাগিয়ে ৩জন নিয়ে মোটর সাইকেলে ঘুরে বোড়ানোয় সরোয়ার নামে এক ব্যক্তিকে ১ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এ সময় সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে ঘরে থাকার আহ্বান জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল হুদা। 


অন্যদিকে পুলিশের সহায়তায় মো. আতাউর রাব্বীর ভ্রাম্যমান আদালত নগরীর রূপাতলী এলাকায় এক চা দোকানীকে ৫০০ টাকা জরিমানা করেন। এছাড়া জুমায় মসজিদে মুসুল্লী সমাগম এবং অপ্রয়োজনে রাস্তায় জনসমাগম রোধে কঠোর নজরদারী করেন ভ্রাম্যমান আদালত। একই সঙ্গে করোনা এড়াতে সবাইকে ঘরে থাকতে উদ্বুদ্ধ করেন আতাউর রাব্বীর ভ্রাম্যমান আদালত। 
জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন দুই নির্বাহী ম্যাজিস্টেট। বরিশালে জুমায় বিভিন্ন মসজিদে মুসুল্লীদের সমাগম রোধ এবং বাইরে অপ্রয়োজনীয় সমাগম রোধে সচেতনতামূলক প্রচারনায় চালিছে ভ্রাম্যমান আদালত। একই সঙ্গে সরকারের স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে অপ্রয়োজনীয় ঘোরাফেরা এবং দোকান খোলা রাখায় ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও এক মোটর সাইকেল আরোহীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।


 শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আতাউর রাব্বী পুলিশের সহায়তায় এবং অপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাজমুল হুদা র‌্যাবের সহায়তায় নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান পরিচালনা করেন। 


এ সময় ভ্রাম্যমান আদালত জুমায় বিভিন্ন মসজিদে মুসুল্লীদের সমাগম রোধ এবং বাইরে অপ্রয়োজনীয় সমাগম রোধে সচেতনতামূলক প্রচারনায় চালায়। 


র‌্যাবের সহায়তায় মো. নাজমুল হুদার ভ্রাম্যমান আদালত নগরীর সাগরদী বাজারে অপ্রয়োজনীয় দোকান খোলা রেখে জনসমাগম করায় শওকত স্টোরকে ৫ হাজার, সুজন স্টোরকে ২ হাজার, আবু সুফিয়ান স্টোরকে ১ হাজার, আব্দুল হক স্টোরকে ৩ হাজার, রূপাতলীর আনোয়ার স্টোরকে ৩ হাজার ও একই এলাকার চা দোকানী হেমায়েতকে ৫০০ টাকা এবং তথাকথিত সাংবাদিক পরিচয়ে ভূয়া স্টিকার লাগিয়ে ৩জন নিয়ে মোটর সাইকেলে ঘুরে বোড়ানোয় সরোয়ার নামে এক ব্যক্তিকে ১ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এ সময় সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে ঘরে থাকার আহ্বান জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল হুদা। 


অন্যদিকে পুলিশের সহায়তায় মো. আতাউর রাব্বীর ভ্রাম্যমান আদালত নগরীর রূপাতলী এলাকায় এক চা দোকানীকে ৫০০ টাকা জরিমানা করেন। এছাড়া জুমায় মসজিদে মুসুল্লী সমাগম এবং অপ্রয়োজনে রাস্তায় জনসমাগম রোধে কঠোর নজরদারী করেন ভ্রাম্যমান আদালত। একই সঙ্গে করোনা এড়াতে সবাইকে ঘরে থাকতে উদ্বুদ্ধ করেন আতাউর রাব্বীর ভ্রাম্যমান আদালত। 
জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন দুই নির্বাহী ম্যাজিস্টেট।