লোহালিয়া ব্রীজের কাজ পরিদর্শন করেন এলজিইডি’র প্রধান প্রকৌশলী

পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন লোহালীয়া নদীর উপর নির্মাণাধীন পিসি গার্ডার ব্রীজের চলমান কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন এলজিইডি’র প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুর রশীদ খান। নির্মানাধীন লোহালিয়া নদীর উপর ১৪টি স্প্যান বিশিস্ট ৫৭৬.২৫ মিটার দীর্ঘও ৯.২৫০ মিটার প্রস্থ পিসি গার্ডার ব্রীজের নির্মান কাজ ২০২২ সনের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সম্পন্ন করার জন্য সময় বর্ধনের জন্য প্রস্তাবিত রয়েছে।
৬ ফেব্রুয়ারি শনিবার দুপুর ১২টায় ব্রীজ পরিদর্শনে আসেন প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুর রশীদ খান। পরিদর্শন শেষে তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান পৌর মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদসহ ঠিকাদারবৃন্দ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোঃ মোসলে উদ্দিন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আলী আকতার, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী জনাব এ.কে.এম লুৎফর রহমান, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোঃ ওয়াহিদুর রহমান, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী জনাব মোঃ মোকলেছুর রহমান, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মনমত্থ রঞ্জন, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোঃ মজিবুর রহমান সিকদার, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ শ.ম আবদুস সালাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ আবদুর রশিদ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ আনোয়ার হোসেন, প্রকল্প পরিচালক আবু সালেহ মোঃ হানিফ, প্রকল্প পরিচালক মোঃ রুহুল আমিন খান, প্রকল্প পরিচালক মোঃ সৈয়দ আবদুর রহিম, প্রকল্প পরিচালক মোঃ আনিসুল ওহাব খান, প্রকল্প পরিচালক জনাব মোল্লা মিজানুর রহমান, পটুয়াখালী পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ, পটুয়াখালী এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল সাত্তার হাওলাদার, উপজেলা প্রকৌশল বিপুল কুমার দাস, উপ-সহকারী প্রকৌশলী- মোঃ মাইনুল ইসলাম, উপ-সহকারী প্রকৌশলী- মোঃ আতিকুর রহমান, ঠিকাদার আবুল কালাম আজাদ, ঠিকাদার মোঃ হাফিজুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দরা।
উল্লেখ্য এ ব্রীজ নির্মাণে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৩ কোটি টাকা, চুক্তি মূল্য ৪৭.১৯ কোটি টাকা। এ ব্রীজটি নির্মান হলে জেলার বাউফল, দশমিনা, গলাচিপা ও ভোলা জেলার সাথে যোগাযোগের বাধা উন্মোচন হবে এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে সাধারণ মানুষ। প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আবদুর রশিদ খান উপস্থিত পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি স্বপন ব্যানার্জী, সাধারন সম্পাদক জালাল আহমেদসহ স্থানীয় কর্মরত সাংবাদিকদের বলেন, লোহালিয়া ব্রীজের কাজের অগ্রগতি দৃশ্যমান। আশা করি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করা হবে।