যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, ‘বর্তমান সমাজের বড় সমস্যা হলো মাদক। ইয়াবা এখন এমন অবস্থায় চলে গিয়েছে যে স্কুলের শিক্ষার্থীরা মাদক গ্রহণ করছে। বর্তমান সরকার মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন। শুধু তাই নয় মাদক কারবারিদের সম্পত্তি ক্রোকসহ তাদের বাড়িঘর ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। এতো কিছু করার পরও মাদক নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না’।
গতকাল মঙ্গলবার (২৫ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর আহমেদ চৌধুরী হলে এন্টি ড্রাগ ফেডারেশন আয়োজিত এনগেজমেন্ট অফ ইয়ুথ ইন কমবাটিং ড্রাগ এবিউজ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সেমিনারে বিশেষ অতিথির হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী। বাংলাদেশ এন্টি ড্রাগ ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মাদের সভাপতিত্বে সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন মানস এর চেয়ারম্যান অরুপ রতন চৌধুরী, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির ভিসি ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, যমুনা ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট শহিদুল আলম, প্রমুখ।
জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে মাদক ও বেকারত্ব সমস্যা নিরসনে একাধিক প্রকল্প গ্রহণ করেছেন। দেশের ১৩৭টি উপজেলাতে মাদক নিরাময় কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। প্রতিটি উপজেলাতে এ প্রকল্প ছড়িয়ে দেওয়া হবে। এ সময় তিনি মাদক প্রতিরোধে পাড়া মহল্লায় কমিটি গঠন করার আহবান জানান।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী কমিটি গঠন করা হয়েছে।