নিজেদের স্মার্ট পুলিশ হিসেবে গড়ে তুলতে নিয়মিত প্যারেড অনুশীলন এর কোন বিকল্প নেই

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেছেন, শৃঙ্খলা আমাদের শক্তি। মাষ্টার প্যারেড শৃঙ্খলার একটা অংশ, আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয় বা স্ট্যান্ডার্ড নষ্ট হয় এমন আচরণ থেকে বিরত থাকতে, শৃঙ্খলা আরো বাড়াতে, নিজেদের স্মার্ট পুলিশ হিসেবে গড়ে তুলতে নিয়মিত প্যারেড অনুশীলন এর কোন বিকল্প নেই।
রোববার ৭ নভেম্বর বিএমপির মাস্টার প্যারেড পরিদর্শনকালে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খান বিপিএম-বার এসব কথা বলেন ।
এসময় তিনি পুলিশ বিভাগের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে বলেন,, কারোর ওপর ভরসা না করে নিজ যোগ্যতা বলে মেধাবী ছেলেমেয়েরা সেবাধর্মী সার্ভিস বাংলাদেশ পুলিশে মনোনীত হয়ে আসছেন। সূদুর অতীতে পুলিশের নিয়োগ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থাকলেও সেগুলো থেকে উঠে এসে একদম নির্ভেজাল নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। নতুন সদস্য যাঁরা আসছে এবং আসবে তাদের মধ্যে যদি কোন অসৎ উদ্দেশ্য থাকে তবে সেগুলোকে প্রথমেই ঝেড়ে ফেলে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে। আমরা বাংলাদেশ পুলিশের একেকজন এম্বাসেডর তথা ইউনিফর্মড বাহিনী, কোন একজনের ভুলের জন্য সমগ্র বাহিনীকে কলুষিত হতে হয়। সুতরাং সততা, কর্তব্যপরায়নতা ও উন্নত মানসিকতার মাধ্যমে মানবাধিকার সমুন্নত রেখে যথাযথ নিয়মে জনগণকে মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করতে হবে।
এ-সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হেডকোয়ার্টার্স বিএমপি প্রলয় চিসিম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ক্রাইম এন্ড অপারেশন এনামুল হক, উপ-পুলিশ কমিশনার সদরদপ্তর মোঃ নজরুল হোসেন, উপ-পুলিশ কমিশনার সাপ্লাই এন্ড লজিস্টিক মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার, উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম , অপারেন্স এন্ড প্রসিকিউশন) মোঃ মোকতার হোসেন পিপিএম-সেবা, , উপ-পুলিশ কমিশনার নগর বিশেষ শাখা খান মুহাম্মদ আবু নাসের, উপ-পুলিশ কমিশনার গোয়েন্দা শাখা মোঃ মনজুর রহমান পিপিএম-বারসহ বিএমপি'র অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ।