ভুল প্রশ্নে এসএসসি পরীক্ষা, দায় এড়ানোর সুযোগ নেই

বরিশালে ভুল প্রশ্নে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে বেশ কিছু শিক্ষার্থী। নগরীর হালিমা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে বাংলা প্রথম পত্রের বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় ২০১৯ সালের পরিবর্তে ২০১৮ সালের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এটা কেবল বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ঘটনা নয়। এর বাইরে দিনাজপুরের কাহারোল ও নবাবগঞ্জ এবং পার্বতীপুর উপজেলার তিনটি কেন্দ্রসহ চারটি কেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছে এসএসসির শিক্ষার্থীরা। চারটি কেন্দ্রের অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের নিয়মিত আর নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের অনিয়মিত প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে। বরিশালে শতাধিক পরীক্ষার্থীর এই সমস্যায় পড়তে হয়েছে। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষের দাবি ২০ পরীক্ষার্থী সমস্যা পড়েছিল। সেটা সমাধন করা হয়েছে। দিনাজপুরের চার কেন্দ্রে কত শিক্ষার্থী সমস্যা পড়েছে সেটা জানা যায়নি। এ ছাড়াও দেশের অন্যান্য বোর্ডেও এমন বিপাকে পড়েছে কি না সেত্যও জানা নেই।
পরীক্ষার হলে ৩০ মিনিটের একটি বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষার হলে অত অল্প সময়ের মধ্যে ২০১৮ সালের কিংবা ২০১৯ সালের প্রশ্ন যাচাই করার সুযোগ ছিল না। এটা হলের দায়িত্বে থাকা হল সুপার এবং শিক্ষকের ছিল। তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করার কারণে ফাঁদে পড়ে নিয়মিত অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা। এজন্য তারা পরীক্ষায় সঠিক উত্তর দিতে পারেনি বলে চিন্তিত। ঘটনা জানার পর ওই কেন্দ্রে আসেন শিক্ষ বোর্ড চেয়ারম্যান। তিনি শিক্ষার্থীদের ওই সমস্যা সমাধানের আশ^াস দিয়েছেন। তারপরও শিক্ষার্থীরা আশ^স্ত হতে পারছে না। অন্যদিকে দিনাজপুরের শিক্ষার্থীদের ভাগ্যে কি হয়েছে সেটা জানা যায়নি।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. তোফাজ্জুর রহমান বলেছেন, এক সিলেবাসের পরীক্ষার্থীদের আরেক সিলেবাসের প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। যাতে করে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। খাতাগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। সঠিক হিসাব জানতে আরও সময় লাগবে। এ ঘটনায় তিনটি কেন্দ্রের সচিবসহ কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সদস্য এবং কক্ষে দায়িত্বরত শিক্ষকদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। কারণ তারা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আমরা বলতে চাই, নিয়মিত কিংবা অনিয়মতি কোন বিষয় হতে পারে না। এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সবাই পরীক্ষার্থী। তাদের যদি একজন শিক্ষার্থীও এসএসসি পরীক্ষার ভুল প্রশ্নপত্র নিয়ে সমস্যায় পড়ে থাকে সেই দায় শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ, হল সুপার এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা এড়াতে পারেন না? কোনভাবেই এই দায় এড়ানো যাবে না। এই ভুল প্রশ্নপত্রের কারণে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারতো। ভুক্তোভোগী শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা যে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তাদের কি দিয়ে শান্ত¡না দেবেন। তারা যে মানসিকভাবে চাপে পড়েছেন সেখান থেকে উত্তোরণ ঘটাবে কে। কোন কিছুর বিনিময়ে এই দায় এড়ানোর সুযোগ নাই। আরো সতর্কতার সঙ্গে বিষয়টি দেখতে হবে। এই দায় অবশ্যই সংশ্লিষ্টদের নিতে হবে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মৌখিক নয়, সত্যিকারভাবে আশ^স্ত করতে হবে।
বরিশালে ভুল প্রশ্নে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে বেশ কিছু শিক্ষার্থী। নগরীর হালিমা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে বাংলা প্রথম পত্রের বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় ২০১৯ সালের পরিবর্তে ২০১৮ সালের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এটা কেবল বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ঘটনা নয়। এর বাইরে দিনাজপুরের কাহারোল ও নবাবগঞ্জ এবং পার্বতীপুর উপজেলার তিনটি কেন্দ্রসহ চারটি কেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছে এসএসসির শিক্ষার্থীরা। চারটি কেন্দ্রের অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের নিয়মিত আর নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের অনিয়মিত প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে। বরিশালে শতাধিক পরীক্ষার্থীর এই সমস্যায় পড়তে হয়েছে। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষের দাবি ২০ পরীক্ষার্থী সমস্যা পড়েছিল। সেটা সমাধন করা হয়েছে। দিনাজপুরের চার কেন্দ্রে কত শিক্ষার্থী সমস্যা পড়েছে সেটা জানা যায়নি। এ ছাড়াও দেশের অন্যান্য বোর্ডেও এমন বিপাকে পড়েছে কি না সেত্যও জানা নেই।
পরীক্ষার হলে ৩০ মিনিটের একটি বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষার হলে অত অল্প সময়ের মধ্যে ২০১৮ সালের কিংবা ২০১৯ সালের প্রশ্ন যাচাই করার সুযোগ ছিল না। এটা হলের দায়িত্বে থাকা হল সুপার এবং শিক্ষকের ছিল। তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করার কারণে ফাঁদে পড়ে নিয়মিত অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা। এজন্য তারা পরীক্ষায় সঠিক উত্তর দিতে পারেনি বলে চিন্তিত। ঘটনা জানার পর ওই কেন্দ্রে আসেন শিক্ষ বোর্ড চেয়ারম্যান। তিনি শিক্ষার্থীদের ওই সমস্যা সমাধানের আশ^াস দিয়েছেন। তারপরও শিক্ষার্থীরা আশ^স্ত হতে পারছে না। অন্যদিকে দিনাজপুরের শিক্ষার্থীদের ভাগ্যে কি হয়েছে সেটা জানা যায়নি।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. তোফাজ্জুর রহমান বলেছেন, এক সিলেবাসের পরীক্ষার্থীদের আরেক সিলেবাসের প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। যাতে করে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। খাতাগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। সঠিক হিসাব জানতে আরও সময় লাগবে। এ ঘটনায় তিনটি কেন্দ্রের সচিবসহ কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সদস্য এবং কক্ষে দায়িত্বরত শিক্ষকদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। কারণ তারা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আমরা বলতে চাই, নিয়মিত কিংবা অনিয়মতি কোন বিষয় হতে পারে না। এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সবাই পরীক্ষার্থী। তাদের যদি একজন শিক্ষার্থীও এসএসসি পরীক্ষার ভুল প্রশ্নপত্র নিয়ে সমস্যায় পড়ে থাকে সেই দায় শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ, হল সুপার এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা এড়াতে পারেন না? কোনভাবেই এই দায় এড়ানো যাবে না। এই ভুল প্রশ্নপত্রের কারণে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারতো। ভুক্তোভোগী শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা যে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তাদের কি দিয়ে শান্ত¡না দেবেন। তারা যে মানসিকভাবে চাপে পড়েছেন সেখান থেকে উত্তোরণ ঘটাবে কে। কোন কিছুর বিনিময়ে এই দায় এড়ানোর সুযোগ নাই। আরো সতর্কতার সঙ্গে বিষয়টি দেখতে হবে। এই দায় অবশ্যই সংশ্লিষ্টদের নিতে হবে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মৌখিক নয়, সত্যিকারভাবে আশ^স্ত করতে হবে।
বরিশালে ভুল প্রশ্নে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে বেশ কিছু শিক্ষার্থী। নগরীর হালিমা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে বাংলা প্রথম পত্রের বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় ২০১৯ সালের পরিবর্তে ২০১৮ সালের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এটা কেবল বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ঘটনা নয়। এর বাইরে দিনাজপুরের কাহারোল ও নবাবগঞ্জ এবং পার্বতীপুর উপজেলার তিনটি কেন্দ্রসহ চারটি কেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছে এসএসসির শিক্ষার্থীরা। চারটি কেন্দ্রের অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের নিয়মিত আর নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের অনিয়মিত প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে। বরিশালে শতাধিক পরীক্ষার্থীর এই সমস্যায় পড়তে হয়েছে। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষের দাবি ২০ পরীক্ষার্থী সমস্যা পড়েছিল। সেটা সমাধন করা হয়েছে। দিনাজপুরের চার কেন্দ্রে কত শিক্ষার্থী সমস্যা পড়েছে সেটা জানা যায়নি। এ ছাড়াও দেশের অন্যান্য বোর্ডেও এমন বিপাকে পড়েছে কি না সেত্যও জানা নেই।
পরীক্ষার হলে ৩০ মিনিটের একটি বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষার হলে অত অল্প সময়ের মধ্যে ২০১৮ সালের কিংবা ২০১৯ সালের প্রশ্ন যাচাই করার সুযোগ ছিল না। এটা হলের দায়িত্বে থাকা হল সুপার এবং শিক্ষকের ছিল। তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করার কারণে ফাঁদে পড়ে নিয়মিত অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা। এজন্য তারা পরীক্ষায় সঠিক উত্তর দিতে পারেনি বলে চিন্তিত। ঘটনা জানার পর ওই কেন্দ্রে আসেন শিক্ষ বোর্ড চেয়ারম্যান। তিনি শিক্ষার্থীদের ওই সমস্যা সমাধানের আশ^াস দিয়েছেন। তারপরও শিক্ষার্থীরা আশ^স্ত হতে পারছে না। অন্যদিকে দিনাজপুরের শিক্ষার্থীদের ভাগ্যে কি হয়েছে সেটা জানা যায়নি।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. তোফাজ্জুর রহমান বলেছেন, এক সিলেবাসের পরীক্ষার্থীদের আরেক সিলেবাসের প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। যাতে করে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। খাতাগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। সঠিক হিসাব জানতে আরও সময় লাগবে। এ ঘটনায় তিনটি কেন্দ্রের সচিবসহ কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সদস্য এবং কক্ষে দায়িত্বরত শিক্ষকদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। কারণ তারা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আমরা বলতে চাই, নিয়মিত কিংবা অনিয়মতি কোন বিষয় হতে পারে না। এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সবাই পরীক্ষার্থী। তাদের যদি একজন শিক্ষার্থীও এসএসসি পরীক্ষার ভুল প্রশ্নপত্র নিয়ে সমস্যায় পড়ে থাকে সেই দায় শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ, হল সুপার এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা এড়াতে পারেন না? কোনভাবেই এই দায় এড়ানো যাবে না। এই ভুল প্রশ্নপত্রের কারণে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারতো। ভুক্তোভোগী শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা যে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তাদের কি দিয়ে শান্ত¡না দেবেন। তারা যে মানসিকভাবে চাপে পড়েছেন সেখান থেকে উত্তোরণ ঘটাবে কে। কোন কিছুর বিনিময়ে এই দায় এড়ানোর সুযোগ নাই। আরো সতর্কতার সঙ্গে বিষয়টি দেখতে হবে। এই দায় অবশ্যই সংশ্লিষ্টদের নিতে হবে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মৌখিক নয়, সত্যিকারভাবে আশ^স্ত করতে হবে।
বরিশালে ভুল প্রশ্নে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে বেশ কিছু শিক্ষার্থী। নগরীর হালিমা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে বাংলা প্রথম পত্রের বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় ২০১৯ সালের পরিবর্তে ২০১৮ সালের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এটা কেবল বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ঘটনা নয়। এর বাইরে দিনাজপুরের কাহারোল ও নবাবগঞ্জ এবং পার্বতীপুর উপজেলার তিনটি কেন্দ্রসহ চারটি কেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছে এসএসসির শিক্ষার্থীরা। চারটি কেন্দ্রের অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের নিয়মিত আর নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের অনিয়মিত প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে। বরিশালে শতাধিক পরীক্ষার্থীর এই সমস্যায় পড়তে হয়েছে। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষের দাবি ২০ পরীক্ষার্থী সমস্যা পড়েছিল। সেটা সমাধন করা হয়েছে। দিনাজপুরের চার কেন্দ্রে কত শিক্ষার্থী সমস্যা পড়েছে সেটা জানা যায়নি। এ ছাড়াও দেশের অন্যান্য বোর্ডেও এমন বিপাকে পড়েছে কি না সেত্যও জানা নেই।
পরীক্ষার হলে ৩০ মিনিটের একটি বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষার হলে অত অল্প সময়ের মধ্যে ২০১৮ সালের কিংবা ২০১৯ সালের প্রশ্ন যাচাই করার সুযোগ ছিল না। এটা হলের দায়িত্বে থাকা হল সুপার এবং শিক্ষকের ছিল। তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করার কারণে ফাঁদে পড়ে নিয়মিত অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা। এজন্য তারা পরীক্ষায় সঠিক উত্তর দিতে পারেনি বলে চিন্তিত। ঘটনা জানার পর ওই কেন্দ্রে আসেন শিক্ষ বোর্ড চেয়ারম্যান। তিনি শিক্ষার্থীদের ওই সমস্যা সমাধানের আশ^াস দিয়েছেন। তারপরও শিক্ষার্থীরা আশ^স্ত হতে পারছে না। অন্যদিকে দিনাজপুরের শিক্ষার্থীদের ভাগ্যে কি হয়েছে সেটা জানা যায়নি।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. তোফাজ্জুর রহমান বলেছেন, এক সিলেবাসের পরীক্ষার্থীদের আরেক সিলেবাসের প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। যাতে করে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। খাতাগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। সঠিক হিসাব জানতে আরও সময় লাগবে। এ ঘটনায় তিনটি কেন্দ্রের সচিবসহ কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সদস্য এবং কক্ষে দায়িত্বরত শিক্ষকদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। কারণ তারা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আমরা বলতে চাই, নিয়মিত কিংবা অনিয়মতি কোন বিষয় হতে পারে না। এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সবাই পরীক্ষার্থী। তাদের যদি একজন শিক্ষার্থীও এসএসসি পরীক্ষার ভুল প্রশ্নপত্র নিয়ে সমস্যায় পড়ে থাকে সেই দায় শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ, হল সুপার এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা এড়াতে পারেন না? কোনভাবেই এই দায় এড়ানো যাবে না। এই ভুল প্রশ্নপত্রের কারণে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারতো। ভুক্তোভোগী শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা যে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তাদের কি দিয়ে শান্ত¡না দেবেন। তারা যে মানসিকভাবে চাপে পড়েছেন সেখান থেকে উত্তোরণ ঘটাবে কে। কোন কিছুর বিনিময়ে এই দায় এড়ানোর সুযোগ নাই। আরো সতর্কতার সঙ্গে বিষয়টি দেখতে হবে। এই দায় অবশ্যই সংশ্লিষ্টদের নিতে হবে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মৌখিক নয়, সত্যিকারভাবে আশ^স্ত করতে হবে।
বরিশালে ভুল প্রশ্নে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে বেশ কিছু শিক্ষার্থী। নগরীর হালিমা খাতুন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে বাংলা প্রথম পত্রের বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় ২০১৯ সালের পরিবর্তে ২০১৮ সালের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এটা কেবল বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের ঘটনা নয়। এর বাইরে দিনাজপুরের কাহারোল ও নবাবগঞ্জ এবং পার্বতীপুর উপজেলার তিনটি কেন্দ্রসহ চারটি কেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিয়েছে এসএসসির শিক্ষার্থীরা। চারটি কেন্দ্রের অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের নিয়মিত আর নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের অনিয়মিত প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে। বরিশালে শতাধিক পরীক্ষার্থীর এই সমস্যায় পড়তে হয়েছে। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষের দাবি ২০ পরীক্ষার্থী সমস্যা পড়েছিল। সেটা সমাধন করা হয়েছে। দিনাজপুরের চার কেন্দ্রে কত শিক্ষার্থী সমস্যা পড়েছে সেটা জানা যায়নি। এ ছাড়াও দেশের অন্যান্য বোর্ডেও এমন বিপাকে পড়েছে কি না সেত্যও জানা নেই।
পরীক্ষার হলে ৩০ মিনিটের একটি বহু নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষার হলে অত অল্প সময়ের মধ্যে ২০১৮ সালের কিংবা ২০১৯ সালের প্রশ্ন যাচাই করার সুযোগ ছিল না। এটা হলের দায়িত্বে থাকা হল সুপার এবং শিক্ষকের ছিল। তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করার কারণে ফাঁদে পড়ে নিয়মিত অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা। এজন্য তারা পরীক্ষায় সঠিক উত্তর দিতে পারেনি বলে চিন্তিত। ঘটনা জানার পর ওই কেন্দ্রে আসেন শিক্ষ বোর্ড চেয়ারম্যান। তিনি শিক্ষার্থীদের ওই সমস্যা সমাধানের আশ^াস দিয়েছেন। তারপরও শিক্ষার্থীরা আশ^স্ত হতে পারছে না। অন্যদিকে দিনাজপুরের শিক্ষার্থীদের ভাগ্যে কি হয়েছে সেটা জানা যায়নি।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. তোফাজ্জুর রহমান বলেছেন, এক সিলেবাসের পরীক্ষার্থীদের আরেক সিলেবাসের প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। যাতে করে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। খাতাগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। সঠিক হিসাব জানতে আরও সময় লাগবে। এ ঘটনায় তিনটি কেন্দ্রের সচিবসহ কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সদস্য এবং কক্ষে দায়িত্বরত শিক্ষকদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। কারণ তারা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আমরা বলতে চাই, নিয়মিত কিংবা অনিয়মতি কোন বিষয় হতে পারে না। এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সবাই পরীক্ষার্থী। তাদের যদি একজন শিক্ষার্থীও এসএসসি পরীক্ষার ভুল প্রশ্নপত্র নিয়ে সমস্যায় পড়ে থাকে সেই দায় শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ, হল সুপার এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকরা এড়াতে পারেন না? কোনভাবেই এই দায় এড়ানো যাবে না। এই ভুল প্রশ্নপত্রের কারণে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারতো। ভুক্তোভোগী শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা যে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তাদের কি দিয়ে শান্ত¡না দেবেন। তারা যে মানসিকভাবে চাপে পড়েছেন সেখান থেকে উত্তোরণ ঘটাবে কে। কোন কিছুর বিনিময়ে এই দায় এড়ানোর সুযোগ নাই। আরো সতর্কতার সঙ্গে বিষয়টি দেখতে হবে। এই দায় অবশ্যই সংশ্লিষ্টদের নিতে হবে। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মৌখিক নয়, সত্যিকারভাবে আশ^স্ত করতে হবে।